বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
نا أَبُو مُوسَى، نا مُؤَمَّلٌ، نا سُفْيَانُ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ كُلَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ وَائِلِ بْنِ حُجْرٍ قَالَ: صَلَّيْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَوَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى عَلَى صَدْرِهِ
১. ওয়াইল বিন হুজর(রা) বলেন, “আমি রসূল(স) এর সাথে ছলাত আদায় করেছি। তিনি বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে বুকের উপর স্থাপন করলেন।” (ইবনে খুযায়মাহ, হা/৪৭৯; বায়হাকী, সুনানুল কুবরা, হা/২৩৩৬)
ইমাম বায়হাকী “ছলাতের মধ্যে বুকের উপর হাত বাঁধা সুন্নাত” নামক একটি অধ্যায় লিখেছেন। (বায়হাকী, সুনানুল কুবরা, হা/২৩৩৫ এর পূর্বে)
ইমাম শাওকানী বলেন, হাত বাঁধার ব্যাপারে এই হাদীছের চেয়ে বিশুদ্ধতম কোন হাদীছ আর নেই। (নায়লুল আওত্বার, ২/২২০, হা/৬৮০)
এর সানাদে মুয়াম্মাল ইবনে ইসমাঈল রয়েছে যাকে অনেকে দুর্বল বলে থাকে। অনেকে বলে থাকে যে ইমাম বুখারী তাকে ‘মুনকারুল হাদীছ’ বলেছেন। আসলে এটা সত্যি নয়। ইমাম বুখারীর কোন গ্রন্থে তাকে দুর্বল বলা হয় নি। এমনকি তার ‘কিতাবুয যু’আফা’ তেও মুয়াম্মালের কথা উল্লেখ করেন নি। এমনকি তার থেকে সানাদ সহ অন্য কেউ তা বর্ণনা করেন নি।
মূলত ইমাম বুখারী মুয়াম্মাল ইবনে ইসমাঈলকে (তারীখুল কাবীর, ৮/৪৯, রাবী নং ২১০৭) গ্রন্থে এনেছেন কিন্তু কোন সমালোচনা করেননি।
যাফর আহমাদ থানভী হানাফী এর মতে, ইমাম বুখারী যেহেতু তার সমালোচনা করেননি তাই মুয়াম্মাল ইবনে ইসমাঈল ইমাম বুখারীর নিকট ছিক্বাহ। (ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ২২৩)
মূলত তিনি মুয়াম্মাল ইবনে সাঈদকে ‘মুনকারুল হাদীছ’ বলেছেন। (তারীখুল কাবীর, ৮/৪৯, রাবী নং ২১০৮)
হাফিয ইবনে হাজার আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী কিন্তু তার স্মৃতিশক্তি খারাপ। (তাকরীবুত তাহযীব, রাবী নং ৭০২৯)
এছাড়াও তিনি ইবনে খুযায়মাহ এর হাদীছ ফাতহুল বারী (হা/৭৪০ এর আলোচনা দ্রষ্টব্য) তে এনেছেন এবং কোন সমালোচনা করেননি। আর যেসব হাদীছ তিনি ফাতহুল বারীতে এনেছেন সেগুলো তার কাছে ছহীহ অথবা হাসান যেমনটি তিনি ফাতহুল বারীর ভূমিকাতে লিখেছেন। (ফাতহুল বারী, ভূমিকা দ্রষ্টব্য; ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ৮৯)
ইমাম আবু হাতিম বলেন, তিনি সত্যবাদী, সুন্নাতের প্রতি দৃঢ়, অনেক ত্রুটি করতেন, তার হাদীছ লেখা হয়। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৮/৩৭৪, রাবী নং ১৭০৯)
ইমাম ইয়াহইয়া ইবনে মাঈন বলেন, তিনি ছিক্বাহ। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৮/৩৭৪, রাবী নং ১৭০৯)
ইমাম ইয়াহইয়া ইবনে মাঈন আরো বলেন, মুয়াম্মাল যখন সুফিয়ান ছাওরী থেকে বর্ণনা করবেন, তখন তিনি ছিক্বাহ। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৮/৩৭৪, রাবী নং ১৭০৯)
ইমাম ইবনে হিব্বান তার ছিক্বাতে উল্লেখ করেছেন এবং বলেন, তিনি ভুল করতেন। (ইবনে হিব্বান, আছ-ছিক্বাত, রাবী নং ১৫৯১৫)
ইমাম ইবনে শাহীন তার ছিক্বাতে উল্লেখ করেছেন। (ইবনে শাহীন, তারীখে আসমা আছ-ছিক্বাত, রাবী নং ১৪১৬)
ইমাম দারাকুতনী তার সুনানে (হা/২২৮৪) ছহীহ বলেছেন।
ইমাম হাকিম তার মুস্তাদরাকে (হা/৪০২৪) ছহীহ বলেছেন।
ইমাম যাহাবী বলেন, তিনি ছিক্বাহদের অন্তর্ভুক্ত। (আল-আবর, ১/২৭৪)
ইমাম ইবনে কাছীর তার তাফসীরে মুয়াম্মালের বর্ণিত হাদীছের সানাদ কে (৮/২৪৩, সূরা মা’আরিজ – আয়াত ৩৬-৪৪) উত্তম বলেছেন।
ইমাম হায়ছামী বলেন, তিনি ছিক্বাহ এবং অনেক ভুল করতেন। (মাজমাউয যাওয়ায়িদ, ২/১১৯, হা/২৭১৩)
ইমাম তিরমিযী তার সুনানে (হা/৪১৫) হাসান ছহীহ বলেছেন।
অতএব, এই হাদীছটি ছহীহ। কিন্তু মুয়াম্মালের স্মৃতিশক্তি খারাপ হওয়ার কারণে এই সানাদটি দুর্বল। কিন্তু এর শাওয়াহিদ হাদীছ রয়েছে যার কারণে হাদীছটি ছহীহ।
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ، عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى، ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلَاةِ
২. তাউস(র) বলেন, “রসূল(স) ছলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।” (আবু দাউদ, হা/৭৫৯)
এই হাদীছটি মুরসাল। কিন্তু এর সকল রাবী ছিক্বাহ। তাউস(র) একজন বিখ্যাত তাবিঈ। বুখারীতে তার বর্ণিত অনেক হাদীছ রয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র একটি উল্লেখ করলাম। (বুখারী, হা/৮৮৪)
এর সানাদে সুলায়মান ইবনে মূসা আছেন যাকে দুর্বল বলার চেষ্টা করা হয়। আসলে সত্যির উপর মিথ্যা কখনো জিততে পারে না। ইনি মুসলিমের রাবী। যদি দুর্বল হতেন তবে ইমাম মুসলিম তার কিতাবে কেন তার বর্ণিত আসার এবং হাদীছ বর্ণনা করলেন?
সুলায়মান ইবনে মূসা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি তাউস(র) এর সাথে সাক্ষাৎ করলাম এবং তাকে বললাম, “অমুক ব্যক্তি আমাকে এরূপ এরূপ হাদীছ শুনিয়েছেন।” তিনি বললেন, “যদি সে ব্যক্তি নির্ভরযোগ্য হয়, তবে তার থেকে হাদীছ গ্রহণ কর।” (মুসলিম, মুকাদ্দামাহ অধ্যায় – ৫, আসার নং ২৮)
এছাড়াও সুলায়মান ইবনে মূসা থেকে আরেকটি পূর্ণাঙ্গ সানাদের হাদীছ রয়েছে। (মুসলিম, হা/৩৯২১; হাএ, হা/৩৮১৩)
এছাড়াও এর শাওয়াহিদ হাদীছ রয়েছে। তাই এই হাদীছটি সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য। এছাড়াও হানাফীদের নিকট মুরসাল হাদীছ গ্রহণযোগ্য। এই হাদীছকে ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী ও হাফিয যুবায়ের আলী জাই ছহীহ বলেছেন।
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سُفْيَانَ، حَدَّثَنِي سِمَاكٌ، عَنْ قَبِيصَةَ بْنِ هُلْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ:” رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَنْصَرِفُ عَنْ يَمِينِهِ وَعَنْ يَسَارِهِ، وَرَأَيْتُهُ، قَالَ، يَضَعُ هَذِهِ عَلَى صَدْرِهِ ” وَصَفَّ يَحْيَى: الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فَوْقَ الْمِفْصَلِ
৩. হুলব আত-তাঈ(রা) বলেন, “আমি রসূল(স) কে ছলাত শেষে ডানে ও বামে ফিরতে দেখেছি এবং ছলাতে বুকের উপর হাত বাঁধতে দেখেছি।” অতঃপর রাবী ইয়াহইয়া ডান হাত বাম হাতের কব্জির উপর রাখলেন। (মুসনাদে আহমাদ, ৫/২২৬, হা/২১৯৬৭; ইবনুল জাওযী, আত-তাহক্বীক, হা/৪৩৪)
এর সানাদে সিমাক বিন হারব রয়েছে। তার ব্যাপারে কেউ কেউ বিরূপ মন্তব্য করেন। কিন্তু না জেনে মন্তব্য করা কখনোই ঠিক না।
ইমাম বুখারী সিমাক বিন হারব কে (তারীখুল কাবীর, ৪/১৭৩, রাবী নং ২৩৮২) গ্রন্থে এনেছেন এবং কোন সমালোচনা করেননি।
যাফর আহমাদ থানভী হানাফী এর মতে, ইমাম বুখারী যেহেতু তার সমালোচনা করেননি তাই সিমাক বিন হারব ইমাম বুখারীর নিকট ছিক্বাহ। (ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ২২৩)
এছাড়াও সিমাক বিন হারব থেকে ছহীহ মুসলিমে প্রায় ৪৫টি সানাদের হাদীছ রয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র একটি উল্লেখ করলাম। (মুসলিম, হা/৫৩৫; হাএ, হা/৪২৩)
ইমাম সুফিয়ান ছাওরী বলেন, তার কোন হাদীছই অগ্রহণযোগ্য নয়। (তারীখে বাগদাদ, ৯/২১৪; রাবী নং ৪৭৯২)
ইমাম ইয়াহইয়া ইবনে মাঈন বলেন, তিনি ছিক্বাহ। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৪/২৭৯, রাবী নং ১২০৩)
ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল বলেন, আব্দুল মালিক বিন উমায়ের থেকে সিমাক বিন হারব এর হাদীছ বেশী সঠিক। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৪/২৭৯, রাবী নং ১২০৩)
ইমাম আবু হাতিম বলেন, তিনি সত্যবাদী ও ছিক্বাহ। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৪/২৮০, রাবী নং ১২০৩)
ইমাম দারাকুতনী তার সুনানে (হা/২২৩৩) হাসান ছহীহ বলেছেন।
ইমাম হাকিম তার মুস্তাদরাকে (হা/১১০৪) ছহীহ বলেছেন।
ইমাম যাহাবী বলেন, তিনি সত্যবাদী ও সম্মানিত। (আল-মুগনী ফী যু’আফা, রাবী নং ২৬৪৯)
ইমাম তিরমিযী তার সুনানে (হা/২৫২) হাসান বলেছেন।
এই হাদীছের সানাদে আরো একজন রাবী আছেন ক্বাবীছাহ বিন হুলব। তাকে মাজহূল বলা হয়। কিন্তু এটিও প্রমাণিত নয়। ইমাম নাসাঈ ও ইমাম আলী ইবনুল মাদীনী তাকে মাজহূল বলেছেন। (হাফিয মিযযী, তাহযীবুল কামাল, রাবী নং ৪৮৪৬; ইমাম যাহাবী, মীযানুল ই’তিদাল, রাবী নং ৬৮৬৩)
কিন্তু ইমাম নাসাঈ ও ইমাম আলী ইবনুল মাদীনীর কোন কিতাবে তাদের কোন নামই নেই। এমনকি তাদের থেকে সানাদ সহ অন্য কেউ তা বর্ণনা করেন নি। যদি কেউ তা প্রমাণ করতে পারেন তবে আলহামদুলিল্লাহ।
ইমাম ইবনে আবু হাতিম বলেন, তিনি (ক্বাবীছাহ বিন হুলব) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন এবং তার পিতা ছাহাবী ছিলেন। সিমাক বিন হারব তার (ক্বাবীছাহ বিন হুলব) থেকে বর্ণনা করেছেন। এতটুকুই আমি আমার পিতা (ইমাম আবু হাতিম) থেকে শুনেছি। (কিতাবুল জারাহ ওয়াত তা’দীল, ৭/১২৫, রাবী নং ৭১৬)
যাফর আহমাদ থানভী হানাফী এর মতে, ইমাম ইবনে আবু হাতিম কোন রাবী সম্পর্কে চুপ থাকলে তবে ঐ রাবী ইমাম ইবনে আবু হাতিম এর নিকট ছিক্বাহ। (ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ৩৫৮)
ইমাম বুখারী ক্বাবীছাহ বিন হুলব কে (তারীখুল কাবীর, ৭/১৭৭, রাবী নং ৭৯০) গ্রন্থে এনেছেন এবং কোন সমালোচনা করেননি।
যাফর আহমাদ থানভী হানাফী এর মতে, ইমাম বুখারী যেহেতু তার সমালোচনা করেননি তাই ক্বাবীছাহ বিন হুলব ইমাম বুখারীর নিকট ছিক্বাহ। (ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ২২৩)
ইমাম ইজলী তাকে ছিক্বাহ বলেছেন। (ইজলী, আছ-ছিক্বাত, রাবী নং ১৫১২)
ইমাম ইবনে হিব্বান তাকে ছিক্বাহ বলেছেন। (ইবনে হিব্বান, আছ-ছিক্বাত, রাবী নং ৫০৩১)
ইমাম তিরমিযী তার সুনানে (হা/২৫২) হাসান বলেছেন।
ইমাম বাগাভী শারহুস সুন্নাহ তে (হা/৫৭০) হাসান বলেছেন।
ইমাম নাবাবী তার বর্ণিত হাদীছের সানাদ কে হাসান বলেছেন। (আল-মাজমূ’ শারহুল মুহাযযাব, ৩/৪৯০)
সুতরাং ক্বাবীছাহ বিন হুলব ছিক্বাহ রাবী এবং তিনি মাজহূল নন। অনেকেই তাকে তাদের কিতাবে উল্লেখ করেছেন এবং ছিক্বাহ বলেছেন।
হাফিয ইবনে হাজার আসকালানী উক্ত হাদীছ ফাতহুল বারী (হা/৭৪০ এর আলোচনা দ্রষ্টব্য) তে এনেছেন এবং কোন সমালোচনা করেননি। আর যেসব হাদীছ তিনি ফাতহুল বারীতে এনেছেন সেগুলো তার কাছে ছহীহ অথবা হাসান যেমনটি তিনি ফাতহুল বারীর ভূমিকাতে লিখেছেন।
(ফাতহুল বারী, ভূমিকা দ্রষ্টব্য; ক্বওয়ায়িদ ফী উলূমিল হাদীছ, পৃঃ ৮৯)
হামযাহ আহমাদ যাঈন বলেন, এর সানাদ ছহীহ। (হামযাহ আহমাদ যাঈন, তাহক্বীক মুসনাদে আহমাদ, ৫/২২৬, হা/২১৮৬৪)
ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী বলেন, হাদীছটি হাসান। (নাসিরুদ্দীন আলবানী, আহকামুল জানাইয, পৃঃ ১১৮, মাসআলা নং ৭৬)
মাসউদ আব্দুল হামীদ বলেন, হাদীছটি হাসান। (মাসউদ আব্দুল হামীদ, আত-তাহক্বীক, হা/৪৩৪)
আব্দুল মু’তী আমীন বলেন, এর সানাদ ছহীহ। (আব্দুল মু’তী আমীন, আত-তাহক্বীক, হা/৪৭৭)
হাফিয যুবায়ের আলী জাই বলেন, এর সানাদ হাসান। (যুবায়ের আলী জাই, মুখতাছার ছহীহ ছলাতুন নাবী(স), পৃঃ ৮)
আরবী শব্দ ‘ছদর’ অর্থ শুধু বুক বুঝায় না বরং নাভীর উপর থেকে গলার নীচ পর্যন্ত অংশকে বুঝায়। (ওয়াহীদুজ্জামান কাসেমী, আল কামূসুল ওয়াহীদ, পৃঃ ৯১৫)
আমাদের সকলের উচিত গোঁড়ামি মুক্ত হয়ে কুরআন ও ছহীহ হাদীছ দৃঢ়ভাবে গ্রহণ করা এবং মেনে চলা। আল্লাহ আমাদের সকলকে হিদায়াত দান করুক। আমীন